সেনাবাহিনীর অবসারপ্রা-প্ত কর্মক-র্তা মেজর সিনহা হ-ত্যাকাণ্ডে অন্যতম আসামী ওসি প্রদীপ কুমারকে যখন জি-জ্ঞাসাবাদ চলছে তখন অনুস-ন্ধানে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকার তথ্য। এই মর্মা-ন্তিক ঘ-টনার সাথে চলচ্চিত্রের খলনায়ক ইলিয়াস কোবরা’র সং-শ্লিষ্টতার তথ্য বেরিয়ে এসেছে।অনুস-ন্ধানে জানা যায়, হ-ত্যাকাণ্ড বাহারছড়া সংলগ্ন মারিসঘোণা এলাকাতেই বসবাস করেন চলচ্চিত্রের ফাইটিং গ্রুপ পরিচালনাকারী ইলিয়াস





কোবরা। হঠাৎ তার টেলিফোনে করা আম-ন্ত্রণ পুরোপুরি এড়িয়ে যেতে পারেননি মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।পরিকল্পনার অংশ হিসেবে চলচ্চিত্রের ফাইটিং গ্রুপের পরিচালক ইলিয়াস কোবরাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। আতিথেয়তার নামে নানা কৌশলে সন্ধ্যা পর্য-ন্ত মেজর সিনহাকে তার নিভৃত পাহাড়ি গ্রামে আটকে রাখার। ক্র-সফায়ারের তালিকায় নাম থাকার গুজব ছড়িয়ে অসংখ্য মানুষকে গোপনে ওসি প্রদীপের সঙ্গে





সমঝোতা করিয়ে দেওয়ার বেশ নাম ডাক রয়েছে বলে অভিযোগ কোবরার বিরুদ্ধে। মারিসঘোণায় নিজের বাগানবাড়ি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখার নামে ইলিয়াস কোবরা সেদিন বিকেল সাড়ে চারটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত নির্জন পাহাড়েই নিজ হেফাজতে রেখেছিলেন মেজর সিনহাকে। এ সময়ের মধ্যে মেজরের অবস্থান, কতক্ষণ পর কোন রাস্তায় কোথায় যাবেন সেসব তথ্য জানিয়ে কোবরা ৯টি এসএমএস পাঠান ওসিকে।





এমন খবর গণমাধ্যমে চলে আসলে সূত্রের বরাত দিয়ে খলনায়ক ইলিয়াস কোবরার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি লেখাপড়া জানি না এসএমএস তো দূরে কথা। এ সব তথ্য গুজব ভিত্তিহীন। আমার সম্মানহানি করার জন্য এমন খবর রটানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে আমি





কিছুই জানি না।উল্লেখ্য, ১৯৮৭ সালে সোহেল রানা পরিচালিত মারুক শাহ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে ইলিয়াস কোবরার অভিষেক ঘটে। চলচ্চিত্রে আসার আগে তিনি মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালাতেন। তিনি প্রায় পাঁচ শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি ২০০০ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ক্রীড়া-সাংস্কৃতি-ক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।সূত্র : অথূসূচক




