নাটোরের সিং’ড়া উপজেলায় মেয়ের লা’ঠির আ’ঘা’তে বাবার মৃ’ত্যু হ’য়েছে বলে অ’ভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের আঁচলকোট গ্রামে এ ঘ’টনা ঘ’টে। মা’রা যাওয়া ওই ব্যক্তির নাম আবদুস সা’ত্তার (৮০)। তিনি হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। এ ঘ’টনায় অ’ভিযুক্ত ওই আওয়ামী লীগ নেতার মেয়ে মিরা খাতুনকে (৩০) গ্রে’প্তার করেছে পুলিশ।
পু’লিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, দুপুরে আবদুস সা’ত্তারের বাড়িতে জমি লিখে নেওয়া নিয়ে মেয়ে মিরা খাতুনের সঙ্গে তাঁর ঝ’গড়া লাগে। একপর্যায়ে মিরা ডাবগাছের ডা’ল দি’য়ে তাঁর বাবার কাঁ’ধের ওপর আ’ঘা’ত করেন। এতে তাৎক্ষণিকভাবে তিনি মা’টিতে লু’টিয়ে প’ড়েন। প্রতিবেশীরা এসে তাঁকে উ’দ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় তিনি মা’রা যান।
খবর পেয়ে সিং’ড়া থা’না-পু’লিশ ঘ’টনাস্থলে গিয়ে মিরা খাতুনকে গ্রে’প্তার করে থা’নায় নিয়ে যায়। হাতিয়ান্দহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাবুবুল আলম বলেন, স্বামীর সঙ্গে তা’লাক হওয়ার পর মিরা খাতুন তাঁর বাবার বাড়িতে থাকতেন। সম্প্রতি জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়ার দাবি করলে বাবার সঙ্গে তাঁর বিরোধ সৃষ্টি হয়।সিং’ড়া থা’নার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর-এ-আলম সিদ্দিকী বলেন, লা’শ ম’য়নাত’দন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল ম’র্গে পা’ঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মা’মলার প্র’স্তুতি চলছে। সেই সঙ্গে মিরা খাতুনকে গ্রে’প্তারের পর জি’জ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন=স্থানীয়দের নির্মাণ করা বাঁশের সাঁকো ছাড়া কোনো ব্রিজ নেই >> ব্রিজ তো দূরের কথা খালেরও সন্ধান পাওয়া যায়নি >> অধিকাংশ ব্রিজের দৈর্ঘ্য বেশি দেখানো হয়েছে >> ঢাকা থেকেই প্রাক্কলন তৈরি ও অনুমোদন হয়েছে। বরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের তুজির বাজার। এই বাজার সংলগ্ন খালের উপর তিন কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে ৮৫ মিটার দৈর্ঘ্যের (২৭৮.৮৮ ফুট) একটি লোহার ব্রিজ
সংস্কার করার কথা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি)। গত শুক্রবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে সংস্কারের অন্তর্ভুক্ত ওই ব্রিজটি তন্নতন্ন করেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে একটি বাঁশের সাঁকো পাওয়া গেছে।এ নিয়ে কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক মোল্লার (৬৫) সঙ্গে। এখানে ব্রিজ আছে কি-না জানতে চাইলেই তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন তিনি। আব্দুর রাজ্জাক মোল্লা বলেন, এখানে ব্রিজ পাবেন কই?
দুই-তিন কিলোমিটারের মধ্যেও এখানে কোনো ব্রিজ নেইরযুগ যুগ ধরে কত জনপ্রতিনিধির, কত অফিসের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছি আমরা। কিন্তু কেউ এখানে একটি ব্রিজ দেয়নি। প্রতিদিন শত শত গ্রামবাসী বাঁশের সাঁকো দিয়েই এই খাল পার হয়। নিজেদের উদ্যোগে এই সাঁকো তৈরি করেছি আমরা। ওই যে বাঁশের সাঁকো দেখছেন, ওটাই এখানকার ব্রিজ।