ঢাকার কেরানীগঞ্জে ক্রিকেটার এমদাদ হোসেন নাঈম (২৫) মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন। ১২ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে হেরে গেলেন ক্রিকেটার এমদাদ হোসেন নাঈম। শনিবার রাতে কেরানীগঞ্জের বাসায় চিকিৎসাধীন অব্স্থায় মারা গেছেন ২৫ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার। এমদাদ হোসেন নাঈম ঢাকার ক্লাব ক্রিকেটে মোটামুটি পরিচিত মুখ ছিলেন। ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের অলরাউন্ডার হিসেবে খেলেছেন তিনি।





কেরানীগঞ্জ মডেল থাকার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘গত ২৬ জুলাই রোহিতপুর এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মাথায় আঘাত পান নাঈম। সেখান থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাসায় পাঠানো হয় তাকে। বাসায় চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায়ই শনিবার রাতে মারা যান তিনি।’





মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মাথার আঘাতটা বেশ গুরুতর ছিল। নাঈমের পিতা মো. রব মিয়া জানান, মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণেই মূলত মৃত্যু হয়েছে তার ছেলের।তরুণ এই ক্রিকেটারের অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শনিবারই রাত ১০টায় তার নিজ এলাকায় ধর্মশুর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।





আরো পড়ুন..করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হতে স্মার্টফোন ক্রয়ে আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রণয়নের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।রোববার (৯ আগস্ট) দেশের ৪৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।ইউজিসির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক মো. কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি চিঠি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য বরাবর পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউজিসির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষার জন্য দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালসমূহ দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা মারাত্মকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থায় শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অভিপ্রায়ে ২৫ জুন কমিশন এবং উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপাচার্যদের মতামতের ভিত্তিতে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে যেন সব শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারে, সে লক্ষ্যে উচ্চগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধাসহ শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে ডাটা সরবরাহ এবং সহজ শর্তে স্মার্টফোন কিনতে ঋণ সুবিধার নিশ্চয়তা বিধানের জন্য কমিশন থেকে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে চিঠি দেয়া হয়।