বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে করোনা ভাইরাসের তিনটি ধরন মূলত বাংলাদেশে সংক্রমণ ঘটাচ্ছে। এই তিনটি ধরন হলো জি,জিএইচ এবং জিআর। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ঘটাচ্ছে জি ধরনের করোনা ভাইরাস। তবে এদের সংক্রমণ ঘটানোর সক্ষমতার তীব্রতা এবং এগুলোতে আক্রান্ত হলেই মৃত্য হবে কিনা এমন কোনো প্রমাণ এখনো পায়নি বিজ্ঞানীরা।





বাংলাদেশে অধ্যাপক সমীর সাহার নেতৃত্বে বেসরকারি চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ল্যাবরেটরিতে প্রথম করোনার পূর্ণ জিনকাঠামো বিশ্লেষণ হয়েছিল। আর এখন পর্যন্ত দেশে সরকারি ও বেসরকারি ল্যাবরেটরিতে মোট জিনকাঠামো বিশ্লেষণ হয়েছে ২৮৮ টি।এ বিষয়ে সমীর সাহা গণমাধ্যমকে জানান,





দেশে জি ধরনের বা জি ক্লেডের ভাইরাসের প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে আর মাত্র সাতটি ক্ষেত্রে ডি ধরন পাওয়া গেছে। এই সাতটি পাওয়া গেছে চট্টগ্রাম এলাকার ল্যাবরেটরিতে।প্রসঙ্গত, করোনা ভাইরাসের পরিবর্তনকে চিহ্নিত করার জন্য এল, এস, ডি, ভি, জি এ রকম নানা ভাগে ভাগ করেছেন অণুজীববিজ্ঞানীরা। ইতালির বোলোগ্না বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন গবেষক জানিয়েছেন ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের আদি ভাইরাসটি ছিল এল ধরনের।





পরবর্তীতে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে জি ধরনের করোনা ভাইরাস। এরপর এই ভাইরাসের পরিবর্তন বা মিউটেশন হয়ে জি, জিএইচ ও জিআর হিসেবে ছড়িয়ে পড়ে উত্তর আমেরিকা ও এশিয়াতে। বর্তমানে জি, জিএইচ ও জিআর ধরনের ভাইরাসই মূলত বিশ্বের নানা জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে।





আরো পড়ুন…সংযুক্ত আরব আমিরাতে যেতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটের ওয়ানওয়ে টিকিট কিনতেই বিদেশগামীদের গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণেরও বেশি টাকা।চাকরি বাঁচাতে নির্ধারিত দিনের টিকিট কেনার জন্য তারা বিমানের বলাকা ভবনে গেলে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট দেশে প্রবেশের অনুমোদন নেয়ার সার্টিফিকেটের পাশাপাশি করোনাভাইরাস নেগেটিভ সার্টিফিকেট সংগ্রহ করার জন্য পাঠানো হচ্ছে পৃথক দুটি ল্যাবে।