দেশের ৮ অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। এসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকায় নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, মাদারীপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্রগ্রাম ও
কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সর্তকতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এদিকে সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১টা
পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত প্রায় শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে হালকা বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টির হতে পারে। দক্ষিণ-পূর্ব/দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন=রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মোবাসসেরা খাতুন নামের এক শিক্ষিকার বি’রুদ্ধে ভুয়া নিবন্ধন সনদে ১০ বছর ধরে চাকরির অ’ভিযোগ উঠেছে। অ’ভিযুক্ত মোবাসসেরা খাতুন গোদাগাড়ী উপজে’লার রিসিকুল ইউনিয়নের সৈয়দপুর শহীদ মঞ্জু উচ্চ বিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বি’ষয়ের সহকারী শিক্ষিকা। ২০১১ সাল থেকে কর্মরত তিনি। তার ইনডেক্স নং ১০৮৪৩৩। শুরু থেকেই এমপিওভুক্ত শিক্ষক হিসেবে নিচ্ছেন
যাবতীয় সুযোগ সুবিধা। মোবাসসেরা খাতুনের বি’রুদ্ধে বেস’রকারি শিক্ষক নিবন্ধন নম্বর ও প্রত্যয়ন জালিয়াতি করে অ’বৈধভাবে নিয়োগের অ’ভিযোগ এসেছে শিক্ষা দফতরে। গত ১ আগস্ট লিখিত অ’ভিযোগ পেয়ে ত’দন্ত করে সত্যতাও পেয়েছে জে’লা শিক্ষা দফতর। বি’ষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী জে’লা শিক্ষা অফিসার নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, যেহেতু মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা রাজশাহী অঞ্চল দফতরের
২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত কোনো প্রকার রেকর্ড এখানে নেই (ঢাকায় রেকর্ড রয়েছে) সেহেতু প্রকৃত নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীর রোল নম্বর আমাদের অনলাইন ডেটাবেজের সার্ভার থেকে যাচাইপূর্বক জালিয়াতির সত্যতা পাওয়া গেছে। অ’ভিযোগ সম্পর্কে তিনি আরও জানান, এক লিখিত অ’ভিযোগের প্রেক্ষিতে বি’ষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। ত’দন্ত সাপেক্ষে তার বি’রুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে নিয়োগকালে ওই শিক্ষিকার দাখিলকৃত নথিতে দেখা গেছে, ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশ নেন। তার রোল নম্বর
২১১৬০৭৭৯। ৪৬ দশমিক ৫০ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হন তিনি। কিন্তু যাচাইয়ে ধরা পড়ে ওই সনদধারী আদতেই মোবাসসেরা খাতুন নন। সেটি রোজি খাতুনের। সনদ জালিয়াতি করে মোবাসসেরা খাতুন নিয়োগ নিয়েছেন। তার এই কাণ্ডে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির যোগসাজস রয়েছে। র’হস্যজনক কারণে অডিটেও আপত্তি ওঠেনি।